বাধা দেয়ায় গলায় ধারালো ছুড়ি ধরে মারধর করে তাকে কোলে তুলে নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জ’ন মিলে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়।ওসি সালেমুজ্জামান আরো জানান, কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে জামালপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করেছে।
মিজান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। সোমবার কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে।
জামালপুরের পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন এ প্রসঙ্গে বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। দেশের এই দুঃ’সময়ে পুলিশের নাম ব্যবহার করে করোনা তল্লাশি নামে অপরাধীরা এই ধরনের অপরাধ করছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

No comments
Post a Comment