বিশ্বের কোন গবেষনার কথা
বা গবেষনা সংস্থার কথা আসলে সবার প্রথমেই নাসার কথা চলে আসে। আর এই নাসা গোটা
বিশ্বের অনেক তথ্য দিয়ে মানুষদের তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
আর গোটা বিশ্ব যেন এখন
রয়েছে তাদের দখলে।
পৃথিবীর বাইরে মহাকাশের
বিভিন্ন অজানাকে জানতে ও জানাতে মহাকাশ ও এরোনটিক্স (বিমানচালনবিদ্যা) নিয়ে
গবেষণা করে National Aeronautics and Space Administration। যা সকলের কাছে নাসা (NASA) নামে সুপরিচিত। ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হবার পর
থেকে এখন পর্যন্ত এর সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে। নাসাতে বর্তমানে
প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি এমপ্লয়ী রয়েছে। যার শতকরা ৬০ ভাগই হচ্ছে বিভিন্ন দেশ
থেকে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিযুক্ত বিজ্ঞানী ও ইঞ্জিনিয়ারগণ। নাসার নেতৃত্বে
যে সকল অভিযান এবং মহাকাশ বিষয়ক গবেষণা পরিচালিত হয়েছে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হচ্ছে এপোলোর চন্দ্র অভিযান,স্কাইল্যাব,স্পেস স্যাটল প্রোগ্রাম,আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন।
নাসার দুই মহাকাশ অভিযাত্রীর চাঁদে অবতরণ আজও মানবজাতির জন্য মাইলফলক হয়ে আছে।
মহাকাশ নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা প্রেমীদের জন্য উৎসাহ ও চেতনার প্রতীক নাসা।
সংক্ষিপ্ত প্রতিষ্ঠান পরিচিতিঃ-
প্রতিষ্ঠাতার সময়কাল
-জুলাই ২৯,১৯৫৮
(ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাক্টদ্বারা)
প্রতিষ্ঠাতা - ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাক্ট
দ্বারা
সদর - ওয়াশিংটন, ডি.সি.
প্রশাসক - মাইক গ্রিফিন
কর্মচারী – ১৭,২১৯+ জন
কাজ - মহাশূণ্যের যাবতীয়
খুঁটিনাটি সম্পর্কে জ্ঞান আহরণ, মাহাকাশ অভিযান ও স্পেস শাটলসহ বিভিন্ন মাহকাশযান তৈরি করা।

No comments
Post a Comment