Responsive Ad Slot

সর্বশেষ

latest

মহাবিশ্ব

মহাবিশ্ব

বিজ্ঞান

বিজ্ঞান

প্রযুক্তি

প্রযুক্তি

বিজ্ঞান প্রজেক্ট

বিজ্ঞানের মজা

সায়েন্স ফিকশন

সায়েন্স ফিকশন

গ্রহ-উপগ্রহ

রহস্য

আউটসোর্সিং
সায়েন্স ফিকশন

পরিচিতি

আবিষ্কার

অন্যান্য

কম্পিউটার অপারেটর

No comments

 


কম্পিউটার অপারেটর

আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ




চাকরির দায়িত্বসমূহ
  • ইংরেজি ও বাংলায় টাইপিং (বিজয়)।
  • এক্সেল শীটে ডেটা এন্ট্রি এবং ডেটা গণনা করা।
  • বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রস্তুত করা।
  • ফাইল ম্যানেজমেন্ট।
  • ডেটা এন্ট্রিতে দক্ষতাসহ সমন্বিত ERM সফ্টওয়্যারে কাজ করতে সক্ষম।
  • ADF, ফ্ল্যাট-বেড এবং বুক স্ক্যানার ব্যবহার করে ডকুমেন্ট স্ক্যান করা।
  • ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোন কাজ।
চাকরির ধরন

ফুল টাইম

শিক্ষাগত যোগ্যতা
  • Bachelor degree in any discipline
  • দক্ষতা: Adobe Photoshop/ Illustrator, Bangla typing, Email Communications, Good communication skills, Microsoft PowerPoint, Microsoft word and excel
অভিজ্ঞতা
  • সর্বনিম্ন ৪ বছর
  • অভিজ্ঞতার ক্ষেত্র:
    Bangla typing, Computer Operator, Sales Admin
  • শিল্পক্ষেত্র:
    রিয়েল এস্টেট, গ্রুপ অব কোম্পানিজ
চাকরির প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ
  • বয়স সর্বনিম্ন ২৫ বছর
  • এমএস ওয়ার্ড, এক্সেল ইত্যাদি ক্ষেত্রে কম্পিউটারে দক্ষতা থাকতে হবে।
  • ইংরেজি এবং বাংলায় টাইপ করার গতি যথাক্রমে সর্বনিম্ন ৬০ এবং সর্বনিম্ন ৪০ শব্দ প্রতি মিনিটে।
  • চাপের মধ্যে কাজ করার এবং চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতি মোকাবেলা করার ক্ষমতা।
কর্মস্থল

বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে

বেতন
    আলোচনা সাপেক্ষ
উৎস

বিডিজবস.কম অনলাইন জব পোস্টিং


আবেদনের শেষ তারিখ: ১ ডিসেম্বর ২০২২
প্রকাশ তারিখ
১৫ নভেম্বর ২০২২
কোম্পানির তথ্যাবলী
আমিন মোহাম্মদ গ্রুপঠিকানা: ৭৫২, সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি সি/এ, ঢাকা - ১২০৫।ওয়েব: www.amgbd.com
😱😱বিশাল মুল্য ছাড়!
১২০+ টা নান্দনিক ও স্মার্ট ইডিটেবল সিভির ফরমেট মাত্র ৭০ টাকায়!!!
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=568941255234615&id=100063562360634&mibextid=Nif5oz

যৌনপেশায় জড়িয়ে যাওয়ার বর্ণনা দিলেন বিশ্ববিদ্যালয় এক ছাত্রী! বিস্তারিত পড়ুন...

No comments
এ দেশের একটি নামকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কিভাবে জড়িত হলেন যৌনপেশা বা কলগার্ল সার্ভিসে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম নেয়া মেয়েটি এইসএসসি পাশের পর যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির তখনই তার বাবা তাদের সংসারের একমাত্র অ’বলম্বন ছোট্ট ব্যবসাটি চরম লোকসানে পড়ে। সঙ্গে কপাল পুড়ে পুরো পরিবারের।এরপর থেকে বিভিন্ন প্র’ক্রিয়াতে মেয়েটিকেই হাল ধরতে হয় পুরো পরিবারের। আর এক পর্যায়ে প্র’তারক চ’ক্রের খ’প্পরে পড়ে সে হারায় তার সম্ভ্র’ব, তার স’র্বস্ব। এরপর শুরু হয় এক নতুন জীবন, চলতে থাকে অ’ন্ধকারের জগতে তার পথচলা।পরিবারের সংকট থাকার কারণে বিভিন্ন যায়গায় চাকরি খোঁজ করেন।

আবার জবস বি’জ্ঞাপন দেখে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির জন্য আবেদন করেন। বেশির ভাগ যায়গায় কাজের অভিজ্ঞতা চায় কিন্তু তার কোন অ’ভিজ্ঞতা নেই। পরিবারের সং’কট আবার বি’শ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে হবে। হতাশার মধ্যেই দিন কাটছে তার। এরই মধ্যে গু’লশানে একটি অফিসে ভাইবা দেয়ার জন্য ডাকা হয় এই শি’ক্ষার্থীকে। কয়েকদিন পর ফের ভাইবা দেওয়ার জন্য তাকে ডাকা হয়। অ’তঃপর তাকে বলা হয় তাদের অফিসার আছে ভাইবা দেয়ার জন্য ওখানে নিয়ে যাওয়া হবে।এই ত’রুণী বলেন, আমাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না।
কিন্তু জায়গাটা হচ্ছে হোটেল রেডিসন। এটা কোন অফিস মনে হচ্ছিল না। অনেকক্ষণ পরে একজন লোক আসলো তাকে অফিসারের মতোই মনে হচ্ছিল। দেখতে পেলাম আমাকে জিনি নিয়ে গেলেন তার হাতে অফিসারের মতো যেই লোকটা কিছু টাকা ধরিয়ে দিলেন। তখন আমার মনে একটু খটকা লাগলো। ওনাকে কেন টাকা ধরিয়ে দিচ্ছেন। তখন আমি একটু ভয়ও পেলাম। কখনোতো এরকম প’রিস্থিতিতে পড়িনি। আমাকে জেনে নিয়ে গেলেন উনি আমার নিকটে আসলো।

তাকে জি’জ্ঞেস করলাম ইন্টারভিউ কি হবে? উনি টাকা দেখিয়ে বললো বুঝতে পেরেছো তুমি? আমি বললাম কি বুঝতে পারবো? তখন উনি বলল বাকিটা তোমার কাজ। তখন আমি কি করবো কিছু বুঝতে পারছিলাম না। তখন আমি বুঝতে পারছিলাম না যে আমি কি করবো? আমি কি চলে যাবো নাকি চি’ৎকার করবো। উনি বললো কাজটা তোমাকে করতে হবে। ওনাকে সময় দিতে হবে।
‘কাউকে সময় দেয়া মানে কি এটা আমি বুঝতে পারলাম। তখন আমি তাকে বললাম এটা আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব নয়। আমি এটা পারবোনা, আমি কি করে সময় দিব? আমাকে যেই লোকটা ওখানে নিয়ে গেলেন তিনি আমাকে বললেন তোমার যদি চাকরিটা দরকার হয়, যদি চাকরিটা করতে চাও তাহলে মনে হয় কাজটা করা দরকার। আবার হু’মকি দিয়ে বলেছিলো এই কাজটা না করলে কোন কাগজ ফেরত দেয়া হবে না। এ কথা বলে ওই লোকটা চলে গেলে। তখন আমি বুঝতে পারছিলাম না কি করবো। অফিসার এর মত দেখতে লোকটা আমার সামনে বসে আছেন।

তখন আমি ভাবলাম আমার লেখাপড়া করা দরকার, ছোট ভাই, বোন, বাবা-মা আছেন। আমার তখন মনে হলো আমি যদি তাদের দিকে হাত বারাই যদি স’হোযোগিতা করি তাহলে তারা ভালো থাকবে। ওই লোকটা আমার সামনে আসলেন তিনি বললেন এখান থেকে বের হওয়া যাবে না। তখন আমি তাকে অনেক রি’কোয়েস্ট করলাম বলেছিলাম আমাকে এখান থেকে যেতে দেন, কি’ন্তু উনি আমার কোন কথাই শোনেন নি। উনি আমাকে অনেক জোর করেছেন।’বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শি’ক্ষার্থী বলেন, তখন যা হওয়ার তা তো হয়েই গেল। কি পরিমাণ টাকা তাকে প’রিশোধ করেছিলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, দশ হাজারের মতো ছিলো। তখন আমি বাসায় গিয়ে একেবারে ভে’ঙে পরি। নিজেকে অনেক অ’পরাধী মনে হয়।
কোন জিনিসে আমার মন বসছিলো না। কারো কাছে বলতেও পারছিনা, বলার কোন বিষয়ও না। আম্মা জানতে চেয়েছিলেন কি হয়েছে, কিন্তু এর কোন উত্তর আমি দিতে পারি নি। তখন নিজেকে সা’ন্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করি। যে যা হওয়ার তাতো হয়েই গেছে। অতঃপর এই টাকা দিয়েই বিশ্ব’বিদ্যালয় ভ’র্তি হই। পাশাপাশি বইপত্র যা যা প্রয়োজন সব কিছু ক্র’য় করি।

তিনি বলেন, আমার মনে হয়েছিল আমি কেন মরে যাবো। আমাকে বাচে থাকতে হবে। ওরা বলেছিলো মাসে তিনটা কাজ করতে হবে।‘কিছুদিন যাওয়ার পর অ’ন্ধকার জগতে কাজ করে এমন একটা গ্রু’পে এ্যাড হলাম। এই গ্রু’পের যিনি এ্যাডমিন ছিলেন তিনি কারো কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয় না। তিনি কাজ যোগাড় করে দেয়। এভাবেই অ’ন্ধকার জগতে প্রবেশ করি। একসময় আমি বুঝতে পারি কিভাবে যোগাযোগ করতে হয়।
কিভাবে নিজেকে হাইড রাখতে হয়।এ কাজ করতে গেলে কখনো নিজেকে অ’পরাধী মনে হয় কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সব সময় মনে হয়, আবার মাঝে মাঝে মনে হয় না।টাকা পয়সা আর প্যা’কেজের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, টাকা পয়সার বিষয় হচ্ছে যারা আসে তাদের অ’বস্থা বুঝে। যার অর্থ’নৈতিক অবস্থা একটু ভালো সে হয়তো একটু বেশি দিচ্ছে।কিভাবে যোগাযোগ হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, গ্রুপে পোস্ট দেই, ক’ন্টাক্টটা ইনবক্সে হয়।

তার পর ফোনের মাধ্যমে ক’ন্টাক্ট করা হয়। যায়গাটা কিভাবে নি’র্ধারণ করা হয় এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের গ্রু’পের অনেকে আছে যারা পরিবার সহ থাকে। ওখানে যাওয়া হয়, কিন্তু যায়গা গুলো অনেক নি’রাপত্তার। কেউ ঝামেলা করবে এমন কোন সমস্যা নেই। গেস্ট হিসেবে যাই। আসার সময় আমার যা আয় হয়, এখান থেকে দুই বা তিন হাজার তাদের দিয়ে আসতে হয়।
এখানে কারা আসে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেশির ভাগ হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবী, বে-সরকারি চাকরিজীবী আবার অনেক স্টু’ডেন্টও আসে। স্টু’ডেন্টদের কাজ আমি একটু কম করি। কারন আমি নিজেও একজন স্টুডেন্ট এজন্য তাদের কাজ আমি করি না। বেশির ভাগ ৩৫ বছরের উপরে লোকজন বেশি আসে।
এপর্যন্ত আপনি কতজনের সাথে মিট করেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৩৫ থেকে ৪০ জনের মতো হবে। ঢাকার ভি’তরেই কাজ গুলো করা হয়। ছয় থেকে আট হাজার টাকা ক’ন্টাক্ট হয়। অনেকে থাকার পরে বলে ভুত থেকে টাকাটা তুলে দিচ্ছি। দেখা যায় তার আর খোঁজ খবর নেই। আবার অনেকে টাকা কম দিয়ে যায়। বলছে পরবর্তীতে দিব। পরবর্তীতে অনেকে দিয়ে দেয়, আবার অনেকে দেয় না।

আমি এখান থেকে বের হতে চাই। লেখাপড়া শেষ করে চাকরি করতে চাই। আমি জানিনা এখান থেকে সমাজ আমাকে কিভাবে বের করবে, কিন্তু আমি এখান থেকে বের হতে চাই। উ’ল্লেখ্য, সম্প্রতি দেশের বেসরকারি সময় টেলিভিশন-এ সংবাদটি প্রকাশিত করা হয়। সেই আলোকেই আমাদের এই প্র’তিবেদনটি করা হয়েছে।
আবার অনেকে বাজে ব্যা’বহার করে। মনে হয় আমরা কোন মানুষ না। আমাদের সাথে মানুষের আচরণ করে না। এটা কোন জীবন হতে পারে কি না জানিনা। এটা আসলে কোন লাইফ না। আমি চাই এখান থেকে প্রতিনিয়ত বের হতে। আমি চাই আরও পাঁচটা মানুষ যেভাবে থাকে আমিও সেভাবে থাকি।এই শিক্ষার্থী বলেন, আমি এ জীবন চাই না।

করোনা পরিক্ষার নামে ঘরে ঢুকে কিশোরীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ।

No comments
https://zee.gl/CF21nc

করোনা তল্লাশির কথা বলে পুলিশ পরিচয়ে ঘরে প্রবেশ করে এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছে ৫ বখাটে।


শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জামালপুরে সদর উপজেলার মেষ্টা ইউনিয়নে পাশবিক ঘটনাটি ঘটে।খোঁজাখুজির পরদিন রোববার সকালে ঝিনাই নদীর ওপারে জঙ্গলে আহত অবস্থায় কিশোরীকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা।


ওইদিন দুপুরে কিশোরীকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার তার ডা’ক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।


ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বাবা জানায়, শনিবার রাত ৩টার দিকে করোনা ভাইরাসের জন্য পুলিশ পরিচয়ে তল্লাশি করতে দরজা খুলতে বলে।


দরজা খুলে দেখি ৫/৬ জনের দল। প্র’থমে তারা পানি খেতে চায়। পানি এনে দিলে আমার মেয়ের হাত ধরে জোর- জবরদস্তি শুরু করে।

বাধা দেয়ায় গলায় ধারালো ছুড়ি ধরে মারধর করে তাকে কোলে তুলে নিয়ে যায় তারা। সেখানে ৫ জ’ন মিলে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়।ওসি সালেমুজ্জামান আরো জানান, কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে জামালপুর সদর থানায় মামলা দায়ের করেছে।
মিজান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। সোমবার কিশোরীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে।
জামালপুরের পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন এ প্রসঙ্গে বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। দেশের এই দুঃ’সময়ে পুলিশের নাম ব্যবহার করে করোনা তল্লাশি নামে অপরাধীরা এই ধরনের অপরাধ করছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

যারা পাচ্ছেন সরকারি এই নগদ ২৫০০ টাকা! বিস্তারিত পড়ুন..

1 comment

করোনা ভাইরাসেের কারণে সারাদেশের ক্ষ’তিগ্রস্ত ৫০ লাখ দরিদ্র পরিবারকে এককালীন আড়াই হাজার টাকা করে দেয়ার জন্য এক হাজার ২৫৭ কোটি টাকা ছাড় করেছে অর্থ ম’ন্ত্রণালয়।
সোমবার অর্থ ম’ন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের দুই শাখা থেকে এ অর্থ ছাড় করা হয়েছে। আগামী ১৪ মে এ টাকা দেয়ার কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
বিতরণ শুরু হওয়ার পর চলবে ঈদুল ফিতরের আগ পর্যন্ত। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। অর্থ বিভাগের বাজেট-১ শাখা থেকে ছাড় করা হয়েছে ৬২৭ কোটি টাকা, আর বাজেট-৩ শাখা থেকে ছাড় করা হয়েছে ৬৩০ কোটি টাকা।
এসব টাকা সুবিধাভোগীদের মোবাইল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানোর জন্য সার্ভিস চার্জ বাবদ ছাড় করা হয়েছে আরও সাত কোটি টাকা।
এ বি’ষয়ে জানতে চাইলে অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমন বলেন, ‘আজকে অর্থছাড় করা হয়েছে।
আগমী ১৪ তারিখ প্রধামন্ত্রী উদ্বোধনের পর ১০ লাখ পরিবারকে এ অর্থ দেয়া হবে। এর পরবর্তী চার দিন ৪০ লাখ পরিবারকে এ অর্থ দেয়া হবে।
জানা গেছে, উদ্যোগটির সঙ্গে জ’ড়িত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দু’র্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ ম’ন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ। আর পরিবার চিহ্নিত করা হয়েছে স্থানীয় স’রকার অর্থাৎ জে’লা প্রশাসন, উপজে’লা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের সাহায্যে।
তালিকায় রিকশাচালক, ভ্যানচালক, দিনমজুর, নির্মাণ শ্রমিক, কৃষি শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, ব্যক্তি উদ্যোগে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যবসায় কর্মরত শ্র’মিক, পোলট্রি খামারের শ্রমিক, বাস-ট্রাকসহ পরিবহন শ্রমিক, হকারসহ নানা পেশার মানুষকে রাখা হয়েছে।
তালিকা করার প্রক্রিয়া নিয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জে’লা প্রশাসক হায়াত খান জানান, তার জে’লায় নগদ টাকা পাবে ৭৫ হাজার পরিবার। আর তালিকা করার কাজটি করেছে একটি কমিটি। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সদস্য, সমাজের গণমান্য ব্যক্তি ও প্রশাসনের ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত এ কমিটি প্রায় এক মাস ধরে তালিকাটি তৈরির কাজে যুক্ত ছিল। একইভাবে পৌরসভা পর্যায়ে ওয়ার্ডভিত্তিক কমিটি কাজ করেছে।
অর্থ ম’ন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পরিবারগুলোকে টাকা দেয়া হবে মূলত মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) মাধ্যমে। এর মধ্যে রয়েছে বিকাশ, রকেট, নগদ এবং শিওরক্যাশ। অর্থাৎ নগদ সহায়তা হলেও কাউকে নগদে টাকা দেয়া হবে না। এ ক্ষেত্রে এমএফএসে বড় আকারের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে স’রকারকে।
টাকা পৌঁছানোর জন্য এমএফএসগুলো পাবে প্রতি হাজারে মাত্র ছয় টাকা। হাজারে ছয় টাকা হিসাবেই পৌঁছানোর মোট খরচ দাঁড়ায় সাড়ে সাত কোটি টাকা। এ টাকা স’রকার বহন করবে।
পরিবারগুলোর কোনো টাকা দিতে হবে না। এ কারণে খরচের জন্য আলাদাভাবে সাত কোটি টাকা ছাড় করেছে অর্থ ম’ন্ত্রণালয়।
মোট ৫০ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠানোর কাজের মধ্যে বিকাশের ভাগে রয়েছে ১৫ লাখের দায়িত্ব। সবচেয়ে বেশি ১৭ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠাবে নগদ। বাকি ১৮ লাখ পরিবারের কাছে এ টাকা পৌঁছাবে রকেট ও শিওরক্যাশ।

বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ : বরিশালে দুই স্কুলছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা

No comments

বরিশালের বাকেরগঞ্জ ও উজিরপুর উপজেলায় বিয়ের প্রলোভনে দুই স্কুলছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এতে ওই দুই ছাত্রী অন্তঃসত্তা হয়েছে। পৃথক এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর থানা পুলিশ দুই ধর্ষককেই গ্রেফতার করেছে।
শুক্রবার সকালে এজাহারের বরাত দিয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ওসি আবুল কালাম জানান, উপজেলার পাদ্রীশিবপুর ইউনিয়নের সোনার বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এসএসসি’র ফলপ্রত্যাশী এক কিশোরীকে প্রথমে জোরপূর্বক ও পরে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ করে একই গ্রামের মৃত সেকান্দার আলী মৃধার পুত্র ফজলুর রহমান (৪৫)। এতে ওই স্কুলছাত্রী সাত মাসের অন্তঃস্বত্তা হয়ে পরে। গত ১০ মে ধর্ষক ফজলুর রহমান নিজেকে রক্ষা করার জন্য ওই কিশোরীর অবৈধ গর্ভপাত ঘটাতে জোরপূর্বক তাকে ওষুধ সেবন করিয়ে দেন। এতে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে ১২ মে বাকেরগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কিশোরী একটি কন্যা সন্তান প্রসব করে। পরে মা ও সদ্য নবজাতকের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাদের দুজনকেই বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। পথিমধ্যে নবজাতক কন্যা সন্তানটি মারা যায়। অসুস্থ কিশোরী বর্তমানে শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এ ঘটনায় ওই কিশোরীর পিতা বৃহস্পতিবার বিকেলে ফজলুর রহমান মৃধাকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানা পুলিশ ওই দিনই অভিযান চালিয়ে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ ও নবজাতক হত্যার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার আসামি ফজলুর রহমান মৃধাকে গ্রেফতার করেছে।
অপরদিকে শুক্রবার দুপুরে উজিরপুর মডেল থানার ওসি জিয়াউল আহসান এজাহারের বরাত দিয়ে জানান, বিয়ের প্রলোভনে উপজেলার শোলক ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের ইদ্রিস বালীর পুত্র দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র শাহজালাল মৃধা আগুন (২১) একই বাড়ির অস্টম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়। ওই ছাত্রী বিয়ের জন্য আগুন মৃধাকে চাপ প্রয়োগ করলে সে নানা টালবাহানা শুরু করে ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য গর্ভপাতের চেষ্টা করে। বিষয়টি ছাত্রীর মা জানতে পেরে থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে।

গৃহবধূকে ধর্ষণ
গৌরনদী উপজেলার খাঞ্জাপুর ইউনিয়নের বাদুরতলা গ্রামের এক গৃহবধূকে (৩৫) জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষক পান্নু তালুকদারকে (৪৫) আসামি করে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও গৌরনদী থানার এসআই আরিফুল ইসলাম জানান, ধর্ষণের ঘটনায় নির্যাতিতা গৃহবধূ বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে। নির্যাতিতা গৃহবধূ জানান, প্রতিবেশী কাদের তালুকদারের পুত্র পান্নু তালুকদার তাকে প্রায়ই কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত আটটার দিকে লম্পট পান্নু মুখ চেপে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে।

>>আপডেট নিউজ পেতে নিচের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

হাসপাতালে চিকিৎসকের হাতে তরুণী ধর্ষণ

No comments




দিনাজপুর: দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেছেন ৩০ বছর বয়সী এক তরুণী।
মঙ্গলবার (১২ মে) দুপুর সাড়ে ১২টায় দিনাজপুর কোতোয়ালি থানায় ওই তরুণী বাদি হয়ে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডা. নরদেব রায়ের (৩৩) বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। 
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) বজলুর রশিদ।
ধর্ষণের অভিযুক্ত দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওই চিকিৎসক হলেন পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার প্রেমবাজার এলাকার মনোরঞ্জন রায়ের ছেলে ডা. নরদেব রায়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুরের বিরল উপজেলার কাশিডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা ওই তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা অবস্থায় এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. নরদেব রায়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দীর্ঘ দুই বছর প্রেমের সম্পর্কের কারণে ওই চিকিৎসক একাধিকবার বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই তরুণীকে হাসপাতালের আবাসিক কোয়ার্টারে নিয়ে গিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। 
ওই তরুণী এজাহারে উল্লেখ করেন, প্রেমের সম্পর্কের কারণে এবং বিয়ে করবে এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাকে একাধিকবার ডা. নরদেব রায় তার নিজস্ব কোয়ার্টারে নিয়ে গিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন। আমি বিয়ের করার কথা বললে আজকাল করে কালক্ষেপণ করতে থাকেন।
সর্বশেষ গত রোববার (১০ মে) আমাকে ডা. নরদেব রায় মোবাইল ফোনে কল করে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজের আবাসিক এলাকার একটি কোয়ার্টারের ৪র্থ তলায় আসতে বলেন। সরকারি কোয়ার্টারে দুপুর ২টার সময় আমি ডা. নরদেব রায়ের কাছে যাই। সেখানে গিয়ে আমি কিছুটা সময় কাটানোর পর ডা. নরদেব রায়কে বিয়ের কথা বললে তিনি আমাকে বিভিন্ন কারণে বিয়ে করতে অনীহা প্রকাশ করেন। এক পর্যায়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে কোয়ার্টারের রুম থেকে আমাকে বের করে দিতে চাইলেও আমি বের হইনি। পরে ডা. নরদেব রায় আমাকে কিল-ঘুষি মেরে কোয়ার্টার থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। আমি ঘর থেকে বের না হতে চাইলে তিনি নিজেই ঘরে তালা লাগিয়ে পালিয়ে যান। ওইদিন রাত ১২টার দিকে কোনো উপায় না পেয়ে আমি সরকারি সেবার ৯৯৯ নাম্বারে কল করে পুলিশের সহযোগিতা চাই। পরে পুলিশ এসে রাতেই আমাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। 
ধর্ষণের বিষয়টি জানার জন্য ডা. নরদেব রায়কে ফোন করা হলে তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। ওই চিকিৎসকের বড় ভাই পঞ্জগড় মহিলা কলেজের প্রভাষক জয়দেব বর্মন বলেন, ‘এটা একটা সাজানো ফাঁদ। আমার ভাই একটা চক্রান্তের মধ্যে পড়ছে। ধর্ষণের বিষয়টি ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। ওই মেয়ের সঙ্গে আমার ভাইয়ের কোন সম্পর্ক নেই।’
এ বিষয়ে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বজলুর রশিদ জানান, একজন চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা হয়েছে। বর্তমানে তিনি পলাতক আছেন। মেয়েটিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. নির্মল চন্দ্র দাস বলেন, ‘মামলার বিষয়টি জেনেছি। তবে পুলিশ অথবা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যদি আমাদের কাছে লিখিতভাবে কিছু জানতে চায় তাহলে আমরা জানাব।’

>>আপডেট নিউজ পেতে নিচের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

দুধ আনতে যাওয়ার পথে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ

No comments

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে রোববার (৩ মে) রাতে ফুলছদ্দিন (৪০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন।
অভিযুক্ত ফুলছদ্দিন উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের শরাফত আলীর ছেলে। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী বলে জানা গেছে।

ওই স্কুলছাত্রীর বাবা জানান, গত ২০ এপ্রিল দুপুরে তার মেয়ে পাড়ায় দুধ আনতে যাওয়ার পথে ওই গ্রামের বুমারখালের ধারে পৌঁছালে ফুলছদ্দিন তাকে ধরে খালের মধ্যে নিয়ে ধর্ষণ করে। বিষয়টি লোকলজ্জার ভয়ে তার মেয়ে পরিবারের কাউকে জানায়নি। তিনি এলাকার মানুষের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে ফুলছদ্দিনের সঙ্গে কথা বললে সে বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য হুমকি দেয়। ফুলছদ্দিন এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় তারা বিষয়টি মীমাংসার জন্য তাকে নানাভাবে চাপ দেন।
হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) এনামুল হক বলেন, ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা মামলা করেছেন। দ্রুতই আসামিকে গ্রেফতার করা হবে।

>>আপডেট নিউজ পেতে নিচের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন।

© all rights reserved.
Made with by Science Tech BD